কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য বলেছেন, তারা বুধবার অভিযান চালিয়ে দেখেছেন স্বাস্থ্য সনদের জন্য জনপ্রতি ৩০০ টাকা থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়।
হটলাইনে (১০৬) এক ভুক্তভোগীর অভিযোগ পাওয়ার পর রাজধানীর আজিমপুরে ঢাকার সিভিল সার্জন কার্যালয়ে দুদক সহকারী পরিচালক মো. জাকারিয়া ও উপ-সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান এদিন আকস্মিক অভিযানে যান।
এই অভিযানের সমন্বয়কারী দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “দীর্ঘ দিন যাবৎ এ দুর্নীতি চলছে। গৃহীত জবানবন্দি ও তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে দুদক দায়ীদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।”
ঘুষ গ্রহণকারীদের হাতেনাতে গ্রেপ্তারের জন্য দুদকের ফাঁদ দল নজরদারি চালাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
দুদক কর্মকর্তাদের অভিযোগের বিষয়ে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কোনো বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ে অভিযানের সময় দুদকের পক্ষ থেকে দুর্নীতিবিরোধী প্রচারপত্র এবং দুদক হটলাইনের (১০৬) এর স্টিকার বিলি করা হয়।