যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে #মি টু হ্যাশটাগের ব্যবহারে যারা একে বৈশ্বিক আন্দোলনে নিয়ে গেছেন, সেই নারীদের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ খেতাবে সম্মান জানিয়েছে টাইম ম্যাগাজিন।
Published : 06 Dec 2017, 07:19 PM
মাস দুয়েক আগে হলিউডের প্রযোজক হার্ভি ওয়াইনস্টিনের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠার পর টুইটারে ওই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে যৌন নির্যাতকদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন অনেকে। অল্প সময়ের মধ্যেই তুমুল সামাজিক আন্দোলনে রূপ নেয় তা।
টাইম ম্যাগাজিন বলছে, ওই হ্যাশটাগ ‘পরিস্থিতির অংশ বিশেষ, তা পুরো চিত্র নয়’।
টাইম ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক এডওয়ার্ড ফেলসেনথাল বলেছেন, “এটাই কয়েক দশকে আমাদের দেখা সবচেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া সামাজিক পরিবর্তন।”
এ বছর ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’র তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম। গত বছর এই খেতাব পেয়েছিলেন তিনি।
বছরের ঘটনাপ্রবাহে যার দারুণ প্রভাব বিস্তারকারী- সে ভালো বা খারাপ যাই হোক না কেন-এমন ব্যক্তিকে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব দিয়ে আসছে টাইম ম্যাগাজিন।
১৯২৭ সাল থেকে অধিকাংশ সময় কোনো ব্যক্তি এই খেতাব পেলেও এবারের মতো ব্যতিক্রম দেখা গেছে এর আগেও। ২০১৪ সালে ইবোলার বিরুদ্ধে লড়াইকারী এবং ২০১১ সালে আরব বসন্তের বিক্ষোভকারীদের এই স্বীকৃতি দিয়েছিল সাময়িকীটি।