৪০ বছর আগে ফ্রান্স দলের হয়ে ইকুয়েস্ট্রিয়ানের জাম্পিংয়ে সোনা জিতেছিলেন জ্যঁ মার্সেল রোজিয়ে। এবার গ্যালারি থেকে তিনি দেখলেন ছেলে ফিলিপ রোজিয়ের সাফল্য।
Published : 18 Aug 2016, 04:02 PM
ফিলিপের শুরুতে ফ্রান্স দলের হয়ে খেলারই কথা ছিল না। এসেছিলেন ‘রিজার্ভ’ খেলোয়াড় হিসেবে। কিন্তু ঘোড়ার চোটের কারণে মূল দলের একজন সরে গেলে ডাক পান ৫৩ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়।
৪০ বছর পর এই ইভেন্টে ফ্রান্স সোনা জেতার পর ফিলিপ বলেন, “এক পরিবারে দুটি সোনা আমার জন্য অবিশ্বাস্য।”
রিওতে এই ইভেন্টে জার্মান দল রুপা ও কানাডা ব্রোঞ্জ জেতে।
ইকুয়েস্ট্রিয়ানের জাম্পিংয়ে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকের উপর দিয়ে ঘোড়াকে লাফ দেওয়াতে হয়। কোনো প্রতিবন্ধক সফলভাবে পার হতে না পারলে পয়েন্ট যোগ হবে। তাই যে যত কম পয়েন্ট নিয়ে কোর্স শেষ করতে পারবে সেই বিজয়ী হবে।
ইকুয়েস্ট্রিয়ানের ড্রেসাজে ঘোড়া নিয়ে কোনো দৌড়ঝাঁপ নেই। জিমন্যাস্টিক্সের ফ্লোর রুটিনের মতো সঙ্গীতের তালে ঘোড়াকে বিভিন্ন কায়দায় পরিচালনা করতে হয়।
অলিম্পিকে ইকুয়েস্ট্রিয়ানই একমাত্র ক্রীড়া যেখানে বিভিন্ন ইভেন্টে নারী-পুরুষ একসঙ্গে অংশ নিতে পারে।