নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিধ্বস্তে নিহত ফারুক হোসাইন প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামাররা প্রিয়ন্ময়ীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
Published : 20 Mar 2018, 11:38 AM
মঙ্গলবার দুপুরে শ্রীপুর উপজেলার পারিবারিক কবরস্থানে বাবা ও মেয়েকে দাফন করা হয়।
গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশের বেসরকারি সংস্থা ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজে যাত্রী হয়েছিলেন আলোকচিত্রী প্রিয়ক,তার স্ত্রী আলমুন নাহার অ্যানি ও মেয়ে তামারা। সহযাত্রী হয়েছিলেন প্রিয়কের বন্ধু ও মামাত ভাই মেহেদী হাসান অমিয় ও তার স্ত্রী সাঈদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা।
দুর্ঘটনার পর প্রিয়কের স্ত্রী অ্যানি, মেহেদী ও তার স্ত্রী স্বর্ণাকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও প্রাণ হারান প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামারা। সোমবার দুপুরে দুর্ঘটনায় নিহত অন্যদের সঙ্গে বাবা ও মেয়ের লাশ দেশে আসার পর স্বজনরা তা গ্রহণ করেন।
পরে আবদুল আউয়াল কলেজ মাঠে সকাল ৯টায় তৃতীয় ও নগরহাওলা গ্রামে বেলা ১১টায় শেষ জানাজা হয়। এতে অংশ নেয় আশেপাশের হাজার হাজার মানুষ।
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেহানা আক্তার,সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সোহেল রানা, তেলিহাটি ইউপি চেয়ারম্যান বাতেন সরকার, কলেজের অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।