দেশটিতে গত ২৮ মে’র পর প্রথম একজন করোনাভাইরাস রোগীর মৃত্যু হয়েছে শুক্রবার। অকল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।
বিবিসি জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির বয়স ৫০ এর কোঠায়। গত কয়েকদিন ধরেই হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
অকল্যান্ড নিউ জিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় শহর। সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে ১৫২ জনের গুচ্ছ সংক্রমণ ধরা পড়েছে এ শহরেই। এর মধ্যে শুক্রবার সেখানে নতুন ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে আরও পাঁচজনের।
সামনের দিনগুলোতে নিউ জিল্যান্ডে কোভিড-১৯ এ আরও মৃত্যু ঘটাও সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অ্যাশলে ব্লুমফিল্ড।
করোনাভাইরাস মহামারীর শুরুর দিকে তা ভালভাবেই সামাল দিয়ে বিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছিল নিউ জিল্যান্ড। দেশটিতে ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে স্থানীয় পর্যায়ে নতুন কোনও সংক্রমণ ঘটতে দেখা যায়নি।
তখন থেকেই দেশটিতে করোনাভাইরাস ঠেকাতে আরও বেশি কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এবার অকল্যান্ডে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় সেখানে আরও দু’সপ্তাহের জন্য আধা-লকডাউন জারি রাখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা অ’র্ডুন।