০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
১০ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ সূচক ও লেনদেন দেখল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।
“আগে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে ভাবতে হবে। এটা না করে অন্য যাই করুক পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরবে না,” বলেন হতাশ এক বিনিয়োগকারী।
ডিএসইতে এদিন লেনদেনে প্রথম অবস্থানে চলে আসে ওষুধ ও রসায়ন খাত।
এক সময় কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য বেড়ে গিয়ে পৌঁছেছিল ৩২১ ডলারে। তিন বছর পর, এখন কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নেমে গিয়েছে পাঁচ ডলারের নীচে।
“নিয়ন্ত্রক সংস্থাও পুঁজিবাজারের একজন প্লেয়ার হয়ে গেছে। তারা তো নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাজার মনিটরিং করবে,” বলেন তিনি।
জুলাই-অগাস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে বেহাল অবস্থায় দেশের পুঁজিবাজার। সূচকের টানা দরপতনে অবস্থার তেমন কোনো পরিবর্তন না হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন বিনিয়োগকারীরা। চারদিনের বড় পতনের পর মঙ্গলবার বড় উত্থান হলেও শঙ্কা কাটেনি তাদের।
কোম্পানিগুলো কতদিনের মধ্যে ঘোষিত ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে দিবে তা জানতে চাইবে কমিশন, বলেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার মুখপাত্র।
“বিএসইসি চেয়ারম্যান না বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যে কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। তাই তার পদত্যাগ করা খুবই জরুরি,” বলেন একজন আন্দোলনকারী।