০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১
স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থা প্রতিষ্ঠা; স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠন এবং আদালত অঙ্গন দলীয় প্রভাবমুক্ত করার মত সুপারিশও কমিশন করেছে।
অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে এ সরকার ‘চলে যেতে চায়’, বলেন তিনি।
এদিন পুলিশসহ প্রথম দফায় গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
“১৯৭২ সালে একজন একক ব্যক্তি ও একটি দলকে কেন্দ্রে রেখে যে সংবিধান প্রণয়ন করা হয়েছিল, তা শেষ পর্যন্ত উত্তরোত্তর স্বৈরতন্ত্রী চেহারা ধারণ করতে করতে অবশেষে বাংলাদেশ জুড়ে একটি ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছে।”
অর্থনীতির নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে এ সরকারকে দশে কত দেওয়া যাবে– এমন প্রশ্নে জাহিদ হোসেন বলেন, “১০ এ ৫। তাও আমি উদার হয়ে বলছি। পজিটিভ হয়ে বলছি। ৫ এর বেশি ওঠা কষ্টকর।”
প্রেস সচিব বলেন, “জুলাই চার্টারের বাস্তবায়নের আলোকে নির্ভর করবে ইলেকশনটা কি এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নাকি আগামী বছর জুলাইয়ের মধ্যে হবে।”
“আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা।”
ওই দিন সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদী বা ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকার কী করতে পারে সেটার সর্বসম্মত সুপারিশমালা দেবেন, বলেন তিনি।