১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“যারা ভালো এবং পুনরাবৃত্তিওয়ালা প্রশ্ন পেয়েছে, তাদের সঙ্গে কোনো বৈষম্য হবে না। আমরা বিষয়টি দেখব,” বলেন ভর্তি পরীক্ষার প্রধান সমন্বয়কারী।
“উচ্চশিক্ষা কি শুধু ধনীদের জন্য? আবেদন ফি কমাও, গুচ্ছ পদ্ধতি চালু রাখ," ফেইসবুক পোস্টে লেখেন তিনি।
কোভিডের পর ২০২৩ সালে প্রথমবার পূর্ণ নম্বর ও সময়ে পরীক্ষা হয়েছিল। এক বছর না যেতেই ছন্দপতন ঘটে পরীক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রমে।
আসন সংখ্যা অনুযায়ী, তাদের মধ্যে মোট ৩ হাজার ৬২৯ জন গুচ্ছভুক্ত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন।