১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১
পূর্ব ক্ষোভের কারণে আওয়ামী লীগ নেতারা থানায় হামলা চালায় বলে উল্লেখ করা হয়েছে মামলার এজাহারে।
সবচেয়ে বেশি, ২৫ জন পুলিশ মারা গেছেন ৫ অগাস্ট, শেখ হাসিনার ক্ষমতা ছাড়ার দিনে।
অপরাধ করে ধরা পড়ার পর থানায় নিলেও ছেড়ে দিতে হচ্ছে পুলিশকে। কারণ, আদালতে চালান দেওয়ার মত সুযোগও নেই।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের জন্য জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দায়ী করেন পুলিশের নন-ক্যাডার কর্মকর্তা ও সদস্যরা।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো তথ্যেও নেই সব থানা চালু না হওয়ার কারণ।
নগর পুলিশের জনসংযোগ শাখা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলেছে, শুক্রবার থেকে ১১টি থানায় সীমিত পরিসরে কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
তারা পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
পুলিশের রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) বিজয় বসাক বলেন, “নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।“