১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
“বাড়ির লোকজন সাংসারিক কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এর ফাঁকে কোনো এক সময় শিশু আব্দুল্লাহ বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায়।”
শনিবার সকাল থেকে থেমে থেমে আবার বৃষ্টি হওয়ায় বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
অনেক স্থানে পাহাড়ি ঢলের পানির প্রবল তোড়ে ভেঙে গেছে ঘরবাড়ি, গাছপালা।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, রাত হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার কাজ বন্ধ রয়েছে। সকালে ফের শুরু হবে।
সিফাতের মরদেহ পুকুরে ভাসতে দেখা গেলেও রিয়ামনিকে পাওয়া যায়নি। কিন্তু তার স্যান্ডেল পাড়ে দেখে সন্দেহ হলে পুকুরে জাল ফেলা হয়।
“বাড়ির পাশের পুকুরের পাড়ে দুইজনের জুতা ভাসতে দেখে পুকুরে ঝাঁপ দেন।"
স্থানীয়দের ধারণা, পুকুরের পাশে থাকা খেজুর গাছ থেকে পানিতে ঝরে পড়া খেজুর তুলে আনতে গিয়ে তিন শিশু পানিতে তলিয়ে যায়।
“এক ভাই পুকুরের পানিতে পড়ে গেলে আরেক ভাই তাকে বাঁচাতে যায়। এ সময় পানিতে ডুবে দুই ভাইয়েরই মৃত্যু হয়।”