০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
কুমিল্লার দিশাবন্দ এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলছিলেন, “সিটি করপোরেশন আর ইপিজেডের পাল্টাপাল্টি দোষারোপের বলি হচ্ছি আমরা।
পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাঝে মাঝে অবৈধ ক্র্যাশার মিল উচ্ছেদে অভিযান হয়, তখন কিছুদিন বন্ধ থাকে। পরিস্থিতি ‘অনুকূলে এলে’ আবার চালু হয় মিলগুলো।
এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে তা ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন আকারে আদালতে দাখিল করতে হবে।
সারা দেশে গত ৩ থেকে ২৬ নভেম্বর নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, বিক্রয়, সরবরাহ ও বাজারজাত করার দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ১৬২টি অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
সৈকতের ৬ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
‘বিকল্প লাগবে, না হয় শুধু বিড়ম্বনাই বাড়বে’, বললেন অফিস ফেরত বাজারে আসা এক কর্মকর্তা।
পলিথিন কারখানাগুলোকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে।
অভিযানে লেক দখলের জন্য অবৈধভাবে নির্মিত স্থাপনা, লেকের পাশের নার্সারি, টিনশেড রুম ও লেকের মধ্যে বসানো বাঁশ ও নেট উচ্ছেদ করা হয়।