২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
হাসপাতালে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন বলে জানায় পুলিশ।
“এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করলে বাদশাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।”
“পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে চুরির ঘটনা দেখে ফেলায় রোজিকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছে সে।”
“ঘটনাস্থলেই দুই শিশুর মৃত্যু হয়।”
“পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই মরদেহ স্বজনরা নিয়ে গেছে।”
বাড়ির উঠান থেকে মেয়াদুল নিখোঁজ হয়; পরিবার অনেক চেষ্টা করেও তার খোঁজ পায়নি।
সে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল।