০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
“সমুদ্রের নীল জলরাশি আমাকে টানে, আমাকে ডাকে। আমি এ চাকরি ভালোবাসি। আবারও সুযোগ পেলে সমুদ্রে যেতে চাই,” বলেন ক্যাপ্টেন রশিদ।
সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জাহাজের ২৩ নাবিকের মধ্যে সিরাজগঞ্জের নাজমুল ছিলেন।
জিম্মি দশার ৩৩ দিনকে ৩৩ বছর বলে মনে হয়েছে এমভি আবদুল্লাহর নাবিক মোহাম্মদ শামসুদ্দিনের কাছে।
১৪ বছর আগে ‘জাহান মনি’ মুক্ত করতেও জলদস্যুদের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন মেহেরুল করিম।
“সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। যেসব জায়গা ঝুঁকির, সেখানে আর্মড গার্ড থাকতে হবে।”
সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত এমভি আবদুল্লাহর নাবিকরা মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালে পৌঁছান। এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় কুতুবদিয়া নোঙ্গর করে জাহাজ আবদুল্লাহ। সেখান থেকে লাইটার জাহাজ জাহান মণি-৩ নাবিকদের চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ে আসে।
জিম্মি দশা থেকে মুক্ত হওয়ার ৬৪ দিনের মাথায় নাবিকদের নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসার পর সেই ঘটনার কথা বলছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন।
জিম্মিদশা থেকে মুক্তির একমাস পর স্বজনদের কাছে ফিরেছেন এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক; তাদের মধ্যে নোয়াখালীর এক যুবক আছেন।