১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১
প্রযুক্তি কোম্পানিটির বাজার মূল্য পৌঁছাতে পারে ১৫৭ বিলিয়ন ডলারে, যা বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকসের সমান ও আমেরিকার বেশিরভাগ শীর্ষ কোম্পানির চেয়েও বেশি।
এমনকি এআই সংশ্লিষ্ট চুক্তির জন্য নগদ অর্থ দিতেও সমস্যা নেই এইসব সার্বভৌম তহবিলের, যেখানে সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি।
বৈশ্বিকভাবে যে ‘এআই বিভেদ’ সৃষ্টি হয়েছে, সেটা এড়াতে গুগল ‘গ্লোবাল এআই অপরচুনিটি ফান্ড’ নামের আর্থিক তহবিল গঠন করছে।
প্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ কত সহজেই প্রভাবিত হতে পারে তা নিয়ে উদ্বেগ উঠে এসেছে এ গবেষণায়, বিশেষ করে বেশি ঝুঁকির বিষয়গুলোতে।
তথ্য সুরক্ষা আইনের ১১০ ধারার অধীনে গুগলের বিরুদ্ধে আইনানুগ তদন্ত শুরু করেছে আয়ারল্যান্ডের তথ্য সুরক্ষা কমিশন।
‘ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অফ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ নামের এ চুক্তিতে বিভিন্ন এআই ব্যবস্থার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি তুলে ধরা হয়েছে।
এ পদ্ধতির মাধ্যমে আক্রান্ত রোগীদের শুরু থেকেই চিকিৎসা দিতে পারবেন চিকিৎসকরা, যা যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস বা এনএইচএস’-এর উপর চাপ কমাতে সহায়তা করবে।
সৃজনশীলতায় কিছুটা ঘাটতি থাকলে এআইকে উপকারী টুল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আর এর বিভিন্ন সংমিশ্রণ আসলে কাজে লেগেও যেতে পারে, চেষ্টা করে দেখতে ক্ষতি কি?