সিঅ্যান্ডএফ কর্মীদের পেট্রাপোল বন্দরে ঢোকায় বিএসএফের কড়াকড়ি প্রত্যাহারের বৃহস্পতিবার বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হঠাৎ করে বিএসএফ এর এমন পদক্ষেপে ব্যাবসায়ীরা ক্ষতির স্বীকার হয়েছেন।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সহ-সভাপতি আমিনুল হক বলেন, দুই দিন আমদানি বন্ধ থাকায় সরকারের প্রায় ৩০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যাহত হয়েছে।
“আর এতে ব্যবসায়ীদের লোকশান হয়েছে ১০ কোটি টাকা।”
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে সীমান্ত বাণিজ্যের সাথে সংশিষ্ট দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে সন্তোষজনক আলোচনার পর বাণিজ্য অচলতার অবসান হয়।
“আগামী ২০ মার্চ পর্যন্ত আগের নিয়মেই দুই দেশের সিএন্ডএফ কর্মীরা 'কাস্টমস পারমিট' নিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। এরমধ্যে দুই দেশের প্রতিনিধিরা বসে একটি স্থায়ী সমাধান ঠিক করবেন।”
বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল বলেন, বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের আটকে থাকা পণ্য দ্রুত খালাস করে নিতে পারেন তারজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।