আহত তরুণী মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিএ (সম্মান) প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
জেলার সিভিল সার্জন মো. আবু জাহের বলেন, “তার অবস্থা অনেকটাই গুরুতর। তবে আশঙ্কামুক্ত। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”
গত শুক্রবার ক্লাস শেষে অটোরিকশায় করে বাড়ি ফেরার সময় কমলগঞ্জের পরানধর এলাকায় অটোরিকশার ভেতরে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।
ছাত্রীর ফুফু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চলন্ত অটোরিকশায় চালকের বন্ধু ধর্ষণের চেষ্টা করলে ভাতিজি সম্ভ্রম বাঁচাতে ঝাঁপ দেয়। সে সময় স্থানীয় দুই লোক তাকে কমলগঞ্জ হাপসাতালে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে ওই রাতেই মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
“ভাতিজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। ঘটনার পর থেকে কারও সঙ্গে কথা বলছে না।”
এ ঘটনায় পুলিশ হানিফ নামে একজন ও অটোরিকশাটি আটক করলেও চালককে ধরতে পারেনি।
শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, ইতোমধ্যেই চালককে শনাক্ত করা হয়েছে। পুলিশ কৌশলে এগোচ্ছে। কাছাকাছি সময়ে তাকে আটক করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।