বুধবার টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মনিরুল ইসলাম খান এ কথা জানান।
২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শহরের কলেজপাড়া এলাকার নিজ বাসার কাছ থেকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমদের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার তিন দিন পর ফারুকের স্ত্রী নাহার আহমেদ বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় টাঙ্গাইল- ৩ (ঘাটাইল) আসনের এমপি আমানুর রহমান রানাকে প্রধান আসামি করে এবং তার তিন ভাইসহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
দীর্ঘদিন পালিয়ে থেকে সাংসদ রানা টাঙ্গাইলের আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বলেন, “বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আবুল মনছুর মিয়ার আদালতে ফারুক হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য ছিল। এমপি রানাকে অসুস্থতার কারণে আদালতে হাজির না করায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি।”
আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২৭ নভেম্বের নতুন তারিখ ঠিক করেছেন বলে জানান তিনি।
গত ১৮ অক্টোবরও অসুস্থতার কারণে এমপি রানাকে আদালতে হাজির না করায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি।