প্রায় ৬ মাস পর গত বৃহস্পতিবার ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে হাসানের লাশ শনাক্তের তথ্য দেয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) কর্তৃপক্ষ।
Published : 16 Feb 2025, 12:44 AM
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত ভোলার কাচিয়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ হাসানের দাফন সম্পন্ন হলো মৃত্যুর ছয় মাসের বেশি সময় পর।
শনিবার সকালে কাচিয়া ইউনিয়নের সাহামাদার গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় এই তরুণকে।
প্রায় ৬ মাস পর গত বৃহস্পতিবার ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে হাসানের লাশ শনাক্তের তথ্য দেয় ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) ফরেনসিক বিভাগ। পরের দিন তার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেদিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাসানের প্রথম জানাজা হয়।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কাচিয়া সাহামাদার মাধ্যমিক বিদ্যালয় দ্বিতীয় জানাজা হয় হাসানের।
সাহামাদার গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে হাসান চার ভাই-বোনের মধ্যে দ্বিতীয়।
মনির হোসেন বলেন, “ছয় মাস হাসানকে খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে আমরা একটি লাশ শনাক্ত করি। এরপর তারা আমাদের ডিএনএর নমুনা পরীক্ষা করে হাসানের পরিচয় শনাক্ত করে। লাশ হস্তান্তর হয় শুক্রবার।”
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো. রাহিম বলেন, “জাতীয় শহীদের তালিকায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত করে শহীদ পরিবারদের পাওয়া সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।”