আর এই পুষ্টির জন্য চাই সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং বাইরে থেকে চুলের যত্ন।
অনেকের ত্রিশ বছর বয়সেই চুল পড়া শুরু হয়ে যায়। অধিক মাত্রায় চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আর এই বিষয়ে রূপসজ্জা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মাথার ত্বক ও চুলের ভারতীয় বিশেষজ্ঞ ডা. জিৎ গোরে জানিয়েছে চুল পড়া কমাতে তেলের ভূমিকা।
তিনি জানান, তেল চুলে আবরণ সৃষ্টির পাশাপাশি কন্ডিশনিং করে।
তেল মালিশ চুলের বৃদ্ধিতে খানিকটা সহায়তা করলেও এর জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদান সরবারহ করে না। চুলের বৃদ্ধির জন্য ১৪ রকমের পুষ্টি উপাদান দরকার। যার অধিকাংশ আসে খাদ্যাভ্যাস ও ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট থেকে।
যেমন- অ্যামিনো অ্যাসিড, এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, বায়োটিন এবং ক্যালসিয়াম প্যানটথেনেট।
এসব উপাদানের ঘাটতিতে চুল পড়ার পাশাপাশি আরও নানান সমস্যা যেমন- চুলের শুষ্কতা, ফেটে যাওয়া বা খুশকি দেখা দিতে পারে।
তাই চুলের যত্নে কেবল তেল মালিশ যথেষ্ট নয়। চুলের ধরণ অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পুষ্টি পূরণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ছবির প্রতীকী মডেল: বন্যা। আলোকচিত্র: রাইনা মাহমুদ। বিন্যাস ও পরিকল্পনা: আলি আফজাল নিকোলাস। সৌজন্যে: ত্রয়ী ফটোগ্রাফি স্টুডিও।
চুলের যত্নে আরও যা যা করা প্রয়োজন তা নিচের লিংকগুলো থেকে জেনে নিতে পারেন: