চই ঝাল: খুলনা অঞ্চলের খাবারের স্বাদ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঢোকার রাস্তার মাঝামাঝি অবস্থিত এই রেস্তোরাঁয় ৬৫৪ টাকায় থাকছে ‘যত খুশি তত খাও’ সুযোগ। বেলা সাড়ে তিনটা থেকে সেহরি পর্যন্ত খোলা। তাদের এই ‘আনলিমিটেড’ আয়োজনের মধ্যে আছে চই মাটন, চই বিফ, চই চিকেন, চই কলিজা, ভাত, ডাল, কোমল পানীয়, পানি ও ফিরনি বা দই।
নওয়াব চাটগাঁ: চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী খাবারের এই রেস্তোরাঁয় ইফতার ও সেহরির ব্যবস্থা রয়েছে। রাজধানীর গুলশান এক নম্বরের রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের উল্টা পাশের এই রেস্তোরাঁয় ইফতারের জন্য রয়েছে তিনটি সেট মেন্যু। প্রতিটি সেটের মূল্য ৩৪৯ টাকা। এছাড়া আলাদা করেও ইফতারের পদ অর্ডার করা যায়। সেহরির আয়োজনে আছে- ভাত/পরোটা, মেজবানি মাংস, কালাভুনা, ঝুরা মাংস, চনার ডাল, মসুর ডাল, সবজি, চিকেন রেজালা, লইট্যা ফ্রাই, রূপচাদা ফ্রাই ও চিংড়ি ফ্রাই।
চিটাগাঙ এক্সপ্রেস: রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পেছনে ঢালিবাড়ি মাদ্রাসা রোডে অবস্থিত এই রেস্তোরাঁয় ইফতার ও সেহরির আয়োজন আছে। বিশেষ কোনো মেন্যুর ব্যবস্থা না করে তাদের প্রচলিত খাবারই থাকছে আয়োজনে। প্রতি জন হিসেবে সেট মেনুর দাম ২২০ টাকা- যাতে থাকবে মেজবানি মাংস, মেজবানি ডাল, পায়া কারি ও ভাত।
প্রিমিয়াম সুইটস: মিষ্টির দোকান হিসেবে পরিচিত হলেও তাদের উত্তরা সেক্টর সাত ও গুলশান দুই শাখাতে চলছে সেহরি ফেস্টিভল।