চট্টগ্রামের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক হওয়ায় দেশের প্রথম টানেল চট্টগ্রামে নির্মিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নগরীর পলোগ্রাউন্ডে আওয়ামী লীগের ৪ ডিসেম্বরের জনসভায় অতীতের যেকোনো সময়ের থেকে বেশি জন সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম- ৯ আসনের সংসদ সদস্য।
শনিবার চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে জনসভামাঠ পরিদর্শনে গিয়ে তিনি বলেন, জনসভাকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। চট্টগ্রাম উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে।
“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিষয়ে সব সময় আন্তরিক। তাই তিনি দেশের প্রথম টানেল চট্টগ্রামে নির্মাণ করেছেন। অতীতে যখন চট্টগ্রামে জননেত্রী শেখ হাসিনার জনসভা হয়েছে, সকল সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
“এইবারেও তার ব্যতিক্রম হবে না এবং বিগত দিনের সকল জনসভার লোক সমাগমের চেয়ে এইবারে জমায়েত অনেক বেশি হবে।”
এদিকে চট্টগ্রামের কোনো জনসভায় প্রায় সাড়ে চার বছর পর দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনাও যোগ দিবেন।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমাবেশে উপস্থিতি ঘিরে দুদলের নেতা-কর্মীরা বাকযুদ্ধে মেতেছেন। এর প্রেক্ষিতে চট্টগ্রামের জনসভা ঘিরেও চলছে আলোচনা।
মাঠ পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইব্রাহিম হোসেন বাবুল, সহসভাপতি ও সিডিএ চেয়ারম্যান এম. জহিরুল আলম দোভাষ ডলফিন ও সহসভাপতি আলতাফ হোসেন বাচ্চু, নগর কমিটির কোষাধ্যক্ষ আব্দুচ ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আদনান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক চন্দন ধর, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আহাদ, কার্যকরী সদস্য বখতিয়ার উদ্দিন খান, নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকা ও মাহবুবুল হক সুমন, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি দেবাশীষ নাথ দেবু, যুবলীগ নেতা এম আর আজিম ও মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।