রোববার নগরীর খুলশীতে স্থায়ী ক্যাম্পাস পরিদর্শনে এসে তিনি ইডিইউ’র শিক্ষা কার্যক্রমের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।
মালেশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, স্থাপত্যশৈলীতে বিশ্বমানের একটি ক্যাম্পাস গড়েছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। এখানকার শিক্ষার্থীরা সৌভাগ্যবান এমন ক্যাম্পাসে তারা পড়তে পারছে। প্রথাগত ভবন নির্মাণের বাইরে গিয়ে স্থাপত্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ইডিইউ।
তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষার্থীদেরকে সেমিস্টার বা বছরব্যাপী কোর্সের জন্য ইউরোপের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠিয়ে থাকে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং তাদের পড়ালেখা ও জ্ঞানে গুণগত পরিবর্তন আসে।
মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে শুভেচ্ছা জানান ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান।
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উচ্চশিক্ষায় অনন্য শিখরে পৌঁছৈছে। তারা তাদের শিক্ষার মান নিশ্চিত যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে, আমরা আমাদের পদ্ধতির সাথে সেগুলোর সমন্বয় করছি। ইতোমধ্যে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চুক্তির আওতায় মালয়েশিয়ায় যাচ্ছেন আমাদের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকগণ।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইডিইউ’র ট্রেজারার অধ্যাপক সামস-উদ-দোহা, রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়–য়া, কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স এন্ড এক্সটার্নাল রিলেশনস ডিরেক্টর মাহমুদুর রহমান, স্কুল অব বিজনেসের ডিন ড. মোহাম্মদ রকিবুল কবির, স্কুল অব লিবারেল আর্টসের ডিন মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, বিবিএর প্রভাষক রিদোয়ান করিম, ওয়াসার সাবেক সচিব সৈয়দ মুহাম্মদ শফিক উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।