২৭ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে এ রকম অনন্য আয়োজন হয়ে আসছে বন্দর নগরে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে হতাহতের এই তথ্য আসে।
জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুসারে শুধু রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় পাহাড় ধস ও পাহাড়ি ঢলে মোট ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন পাঁচজন।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রাজানগরে পাহাড় ধসে আটজন এবং ইসলামপুরে পাহাড়ধসে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া পাহাড়ি ঢলে উপজেলার হোসনাবাদে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের।
চন্দনাইশে পাহাড় ধসে মারা গেছেন চারজন, আহত হয়েছেন দুই জন।
বাঁশখালী উপজেলায় ঝড়ে ঘরের দেয়াল চাপা পড়ে নিহত হয়েছেন একজন।
এছাড়া ফটিকছড়ি উপজেলায় পাহাড়ি ঢলে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
নগরীর হালিশহরে ঝড়ে ঘরের দেয়াল চাপায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন পাঁচ জন।
এছাড়া নগরীর বাকলিয়ায় বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনের তালিকায় বজ্রপাতে নিহত ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।