চেস্টার লি স্ট্রিটের দা রিভারসাইড ডারহামে শুক্রবার ৯ উইকেটে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে এতে সবচেয়ে বড় অবদান ৩০ বছর বয়সী প্রিটোরিয়াসের। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে তিনবার ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেন তিনি, তিনটিই লঙ্কানদের বিপক্ষে।
একাদশে বাইরে থেকে নিজেকে প্রস্তুত রাখার কাজটা প্রিটোরিয়াসের জন্য সহজ ছিল না।
“আমি যতটা সম্ভব কঠোর পরিশ্রম করার চেষ্টা করেছিলাম…দিন শেষে আমি খুশি যে, সুযোগ এলে তা কাজে লাগানোর জন্য আমি তৈরি ছিলাম। আমি খুশি যে, আজকে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।”
ষষ্ঠ ওভারে আক্রমণে আসেন প্রিটোরিয়াস। দশম ওভারে আভিশকা ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে ভাঙেন ৬৭ রানের দ্বিতীয় উইকেট জুটি। পরের ওভারে বোল্ড করে বিদায় করেন বিপজ্জনক ওপেনার কুসল পেরেরাকে। ৬ ওভারের প্রথম স্পেলে ২০ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন প্রিটোরিয়াস। ২৬তম ওভারে ফিরে টানা দুই ওভার নেন মেডেন। এর দ্বিতীয়টিতে বিদায় করেন থিতু হয়ে যাওয়া কুসল মেন্ডিসকে।
প্রিটোরিয়াসের দেখানো পথ ধরে এগিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৯৯৬ আসরের চ্যাম্পিয়নদের থামিয়ে দেয় ২০৩ রানে। ব্যাটিংয়ে ফাফ দু প্লেসি ও হাশিম আমলার দৃঢ়তায় তুলে নেয় দ্বিতীয় জয়।