আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মঙ্গলবার সুধীজনের পরামর্শ নেবে কমিশন।
Published : 06 Feb 2024, 09:30 AM
স্থানীয় সরকার ও বিভিন্ন সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করলেও জাতীয় নির্বাচনে এটা সম্ভব নয় বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
তিনি বলেছেন, “৩০০ আসনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা সম্ভব না। এত ক্যামেরা কে দেবে? এত ক্যামেরা দেওয়ার মত কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। কয়েকটা সংগঠন মিলেও এত ক্যামেরা দিতে পারবে না।
“তাছাড়া ইন্টারনেটের সংযোগ কীভাবে দেবে? কীভাবে এত ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করবেন? এটা তো সম্ভব না”, বলেন তিনি।
সোমবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার জানান, আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মঙ্গলবার সুধীজনের পরামর্শ নেবে কমিশন।
ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ অথবা জানুয়ারি প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন করতে প্রস্তুতি চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচন নিয়ে যারা চিন্তা ভাবনা করছেন, নানা সময় নির্বাচন করেছেন, উনাদের কাছ থেকে আমরা ফিডব্যাক নেব যে, আমরা যে কাজ করলাম, এতে তাদের মতামত কী।
“যদি তাদের কোনো গুড সাজেশন থাকে ভালো। নির্বাচনের জন্য আরও কী করা যেতে পারে এগুলোই শুনব।"
এক প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, “গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ-নির্বাচনে অনিয়মে জড়িতদের শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনেক বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। কারো কারো শাস্তির বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।”
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে সবগুলো নির্বাচন শাস্তিপূর্ণ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, “কোথাও সামান্য ত্রুটি হলেও আমরা আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি। দায়িত্ব পালনে আমাদের শতভাগ আন্তরিকতা ছিল এবং আমরা মনে করি যে, জনগণ সেটা ভালোভাবে নিয়েছে।"
(প্রতিবেদনটি প্রথম ফেইসবুকে প্রকাশিত হয়েছিল ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে: ফেইসবুক লিংক)