শনিবার দুপুরে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, আসামিদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ ঘটনায় ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটি উদ্ধার করা হয়েছে।
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার পাগলার হাট বাজার থেকে কাপড় ব্যবসায়ী আব্দুল মোত্তালেব চাঁদ ২০ মে অপহৃত হন। এর তিনদিন পর বগুড়া থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।
২১ মে অপহৃত ব্যবসায়ীর ছোট ভাই রুহুল ইসলাম অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন,নজরুল ইসলাম মজনু রাসেল, লুৎফর রহমান, কামাল উদ্দিন, শেখ ফরিদ, অন্তর ও সোহাগ।
এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম মজনুকে এ মামলার প্রধান আসামি বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
গ্রেপ্তারদের দুজনের বাড়ি কুড়িগ্রামে এবং অন্যরা বরিশাল, নরসিংদি, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন অঞ্চলের বাসিন্দা।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ জানান, পুলিশ গত ২ জুন হাশেম আলী ওরফে শাহীন ওরফে মন্টুকে নীলফামারী থেকে এবং ভুরুঙ্গামারীর আন্ধারীরঝার থেকে আকরাম আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুক্রবার রাতে নরসিংদী জেলা থেকে ওই সাত জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সহকারী পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য বলে স্বীকার করে বলে জানান তিনি।
“এরা গাড়ি ছিনতাই, হত্যা, অপহরণ এবং ভাড়ায় খুনসহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত।”