সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুস আলী আকন্দ সোমবার সকালে এই রিট করেন।
ওই নীতিমালা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে রুলও চেয়েছেন আবেদনকারী।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও তথ্য সচিবকে এই রিটে আবেদনে বিবাদী করা হয়েছে।
গত ৪ অগাস্ট মন্ত্রিসভা এই নীতিমালা অনুমোদন করার পর থেকেই বিএনপি ও সাংবাদিকদের একটি অংশ এর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এই নীতিমালার সমালোচনায় বলেছে, এর মধ্য দিয়ে গণমাধ্যমের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থাই নিশ্চিত করা হয়েছে।
অবশ্য সরকার বলে আসছে, ‘কণ্ঠরোধের’ জন্য নয়, এই নীতিমালা করা হয়েছে গণমাধ্যমের ‘কল্যাণের’ জন্য।
সশস্ত্র বাহিনী বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় অথবা সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ায়- এমন বিষয় প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে টেলিভিশন ও রেডিওর জন্য গত ৮ অগাস্ট এই নীতিমালার গেজেট প্রকাশ করে তথ্য মন্ত্রণালয়। নিয়মানুযায়ী ওই দিন থেকেই নীতিমালাটি কার্যকর হয়েছে।