শিক্ষাক্রমের পরিবর্তন নিয়ে সোমবার বিকালে তৌফিক ইমরোজ খালিদী লাইভে অতিথি হয়ে এসে এ বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
২০২৫ সাল থেকে পুরোপুরি নতুন শিক্ষাক্রমে পড়বে শিক্ষার্থীরা। ২০২৩ সাল থেকে এটি ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করার আগে আসছে জানুয়ারিতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ২০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তিত শিক্ষাক্রমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে।
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা না রাখা, এসএসসির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা না নেওয়া, নবম-দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের বিভাজন তুলে দেওয়াসহ একগুচ্ছ পরিবর্তনের কথা বলা হচ্ছে সেখানে। এছাড়া পরীক্ষার চাপ কমাতে বছর শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের আগে শিক্ষাবর্ষ জুড়ে চলবে শিখনফল মূল্যায়ন।
আলোচনার এক পর্যায়ে পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা না থাকার প্রসঙ্গ এলে তৌফিক ইমরোজ খালিদী জানতে চান, শিক্ষার্থীদের যে বৃত্তি ছিল তা উঠে যাবে কি না।
উত্তরে মন্ত্রী বলেন, “বৃত্তি-উপবৃত্তি এখনতো ভিন্নভাবেই দেওয়া হচ্ছে। সেটা থাকবে। যতদিন আমাদের এই সহযোগিতা দেবার প্রয়োজন থাকবে, যাদেরকে দেবার প্রয়োজন থাকবে, সেটা থাকবে।”
পাশাপাশি প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি-জেডিসির যে সনদের ব্যবস্থা ছিল, সেটাও থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, “যে একটা পর্যায় শেষ করেছে, এটা তার একটা স্বীকৃতি, সে পাঁচ বছর পড়েছে, প্রাথমিক শেষ করেছে, সে যদি একটা সনদ পায়, সেটা পরবর্তী পর্যায়ে যাওয়ার জন্য তার আনন্দের একটা যোগান হবে।
“আমরা সনদটা রাখছি, তবে যেভাবে পরীক্ষাগুলো হত সেভাবে পরীক্ষা হবে না। মূল্যায়নটা হবে।”