মঙ্গলবার সকালে গণভবনে বিদায়ী সৌজন্য সাক্ষাতে এসে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এ আশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেন বলে তার প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান ।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, সাক্ষাতে কোভিড পরিস্থিতি, জলবায়ু পরিবর্তন, রোহিঙ্গা ইস্যু, নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা হয়।
বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সরকারের থেকে সার্বিক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান মিয়া সেপ্পো।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ‘হার্ড ওয়ার্কিং’ বলে প্রশংসাও করেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক।
মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে তারা তাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “তাদেরকে আমরা থাকার জায়গা দিয়েছি। কিন্তু তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে। তারা বাংলাদেশে এভাবে থাকলে অভ্যন্তরীণ নানা সামাজিক সমস্যা তৈরি হয়।”
জলবায়ু পরিবর্তন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সরকারের পক্ষ থেকে ছাড়াও ১৯৮৪ সাল থেকে তার দলের নেতাকর্মীরা প্রতি বছর জুন মাসে ব্যাপক বৃক্ষরোপন করে থাকে।
বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন নারীদের সফল অংশগ্রহণ রয়েছে বলেও সৌজন্য সাক্ষাতে বলেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস সেখানে ছিলেন।