বৃহস্পতিবার লন্ডনে ৯ ডাউনিং স্ট্রিটে এ বৈঠক হওয়ার কথা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাই কমিশন।
সেখানে বলা হয়, নভেম্বরে গ্লাসগোতে জলবায়ু সম্মেলনের সময় কপ২৬ ও ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) যৌথ কর্মসূচির আয়োজন নিয়ে আলোচনা হয়েছে বৈঠকে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় বিশ্ববাসীকে ঐক্যের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্য যখন কপ২৬ আয়োজন করছে, তখন ঝুঁকির মুখে থাকা ৪৮ দেশের জোট সিভিএফের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির বিনিময়, পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগের প্রসার এবং জলবায়ু ক্ষতি মোকাবেলার প্রকল্প গ্রহণের প্রস্তাব দেন মোমেন।
কপ২৬ নিয়ে বাংলাদেশের এজেন্ডার পাশাপাশি প্রস্তাবিত সিভিএফ-কপ২৬ লিডার্স সামিটের কথাও অলক শর্মার সামনে তুলে ধরেন মোমেন।
হাই কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন ও বিনিয়োগসহ বাংলাদেশের জলবায়ু বিষয়ক বিভিন্ন পদক্ষেপে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অলক শর্মা।
যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাই কমিশনার সাঈদা মুনা তানসিম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
একইদিনে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত গবেষণা সংস্থা চ্যাথাম হাউজে ‘ফর্জিং এ সিভিএফ-কপ২৬ ক্লাইমেট সলিডারিটি’ বিষয়ে বক্তব্য দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন।