জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকার) ৬৮তম সভায় সুপারিশের ভিত্তিতে এদের সনদ বাতিল করে গত ১৮ অক্টোবর গেজেট জারি করা হয়েছে।
গত জুলাই মাসে ১৩৪ জনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির গেজেট বাতিল করা হয়। এর আগে গত ৭ জুন বিমান বাহিনী ও বিজিবিতে যোগ দেওয়ার সময় গেজেটভুক্ত হয়েছিলেন এমন এক হাজার ১৮১ জনের মুক্তিযোদ্ধা সনদও বাতিল করা হয়েছে। তবে পরে হাই কোর্ট সেই আদেশ স্থগিত করে দেয়।
এবার কুমিল্লার মরহুম সাদেক আলী ও আব্দুল গফুর আজাদ এবং চাঁদপুরের মো. শফিকুর রহমান হাওলাদার, মো. ফয়েজ উল্লা খাঁন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. খলিলুর রহমান ও মৃণাল কান্তি সাহার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের মো. তারা মিয়া, মো. নুরুল ইসলাম, মৃত মো. আ. জলিল এবং মো. আ. হাকিমের সনদ বাতিল করেছে সরকার।
যশোরের মৃত অমূল্য রতন বিশ্বাস, মৌলভীবাজারের উত্তম দাস, মাগুরার মো. ফুল মিয়া, নীলফামারীর মো. জি এম জুলফিকার, জামালপুরের এ কে এম ফজলুল হক, নরসিংদীর আ. হাই এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের মৃত মো. ইসাহাক মিয়ার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল হয়েছে।
এছাড়া নওগাঁর মো. আনিছুর রহমান, মো. আনিছুর রহমান খান ও মো. খোরশেদ আলী; কুড়িগ্রামের মো. রমজান আলী ও মৃত অহিদ আলি; পাবনার মো. হোসেন আলী, মো. আজিজুল হক, মো. মুক্তার হোসেন ও মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এবং নাটোরের মো. সমসের আলী ও মো. মমতাজ আলী মণ্ডলের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।