সোমবার সকাল পৌনে ৮টায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা সুফী আবদুল্লাহহিল মারুফ জানান।
মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৩ জুন নমুনা পরীক্ষায় মোজাম্মেল হক ও তার স্ত্রী লায়লা আরজুমান্দ বানুর সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরে তাদেরকে সিএমএইচএ ভর্তি করা হয়।
মন্ত্রী সুস্থ হয়ে গত ২১ জুন রাতে মিন্টো রোডের বাসায় ফিরে যান। কিন্তু অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ৭১ বছর বছর বয়সী লায়লা আরজুমান্দ বানুকে হাসপাতালেই থাকতে হয়। শেষ পর্যন্ত তার আর বাসায় ফেরা হল না।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
লায়লা আরজুমান্দ বানু ১৯৪৯ সালে গাজীপুরে জন্ম গ্রহন করেন। ১৯৭৪ সালে তার সাথে মোজাম্মেল হকের বিয়ে হয়। দুই মেয়ে ও এক ছেলেকে রেখে গেছেন তিনি।
সোমবার বাদ জোহর গাজীপুর সিটি করপোরেশন কবরস্থান সংলগ্ন মাঠে লায়লা আরজুমান্দ বানুর জানাজা হবে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলীও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর স্ত্রীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।