ইফতেখারের সহকর্মী বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈকত চন্দ্র হালদার বুধবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “গত ২৫ মে ইফতেখারের কোভিড-১৯ টেস্টে রেজাল্ট পজিটিভ আসে। তিনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার বাসার অন্য সদস্যদের টেস্ট করানো হয়েছে।
“গত ১৭ মে শেষ অফিস করেন ইফতেখার। এখন তার একটু কাশি আছে, তবে শরীর বেশ দুর্বল। এছাড়া অন্য কোনো উপসর্গ নেই, শরীর মোটামুটি ভালো।”
নতুন সরকার গঠন করে পিরোজপুরের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিমকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রীর দায়িত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। সে সময় ওই মন্ত্রণালয়ে জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্ব পান ইফতেখার।
পরে রেজাউলের দপ্তর বদল করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে ইফতেখারকে সঙ্গে নিয়ে আসেন তিনি।
এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন।