সেই সঙ্গে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটও পাচ্ছে ২০২০ সালের একুশে পদক।
বুধবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এবারের পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম প্রকাশ করে।
ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে সরকার ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে।
পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, এককালীন চার লাখ টাকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে।
আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে একুশে পদক তুলে দেবেন।
এবার ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য একুশে পদক পাচ্ছেন প্রয়াত আমিনুল ইসলাম বাদশা।
সঙ্গীতে মিতা হকের পাশাপাশি পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন ডালিয়া নওশিন ও শঙ্কর রায়।
নৃত্যে একুশে পদক পাচ্ছেন মো. গোলাম মোস্তফা খান। এস এম মহসীন অভিনয় ক্ষেত্রে একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন। চারুকলায় একুশে পদক পাচ্ছেন অধ্যাপক শিল্পী ড. ফরিদা জামান।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য প্রয়াত হাজী আক্তার সরদার, প্রয়াত আব্দুল জব্বার এবং প্রয়াত ডা. আ. আ. ম. মেসবাহুল হক (বাচ্চু ডাক্তার) একুশে পদক পাচ্ছেন।
সাংবাদিকতায় একুশে পদক পাচ্ছেন জাফর ওয়াজেদ (আলী ওয়াজেদ জাফর)।
গবেষণায় এবার দুজন একুশে পদক পাচ্ছেন। এরা হলেন- জাহাঙ্গীর আলম ও হাফেজ ক্বারী আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ ছাইফুর রহমান নিজামী শাহ।
অধ্যাপক ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া ‘শিক্ষা’য় একুশে পদক পাচ্ছেন। অর্থনীতি’তে এবার পদক পাচ্ছেন অধ্যাপক ড. শামসুল আলম। সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান সমাজসেবা ক্ষেত্রে একুশে পদক পাচ্ছেন।
‘ভাষা ও সাহিত্যে’ পদক পাচ্ছেন ড. নুরুন নবী, প্রয়াত সিকদার আমিনুল হক ও নাজমুন নেসা পিয়ারি।
অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার ‘চিকিৎসা’য় একুশে পদক পাচ্ছেন।
‘গবেষণা’য় একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট।