মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোমবার ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন বলে সংশ্লিষ্ট আদালতে দুদকের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা জুলফিকার আলী জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন- মিল্কভিটার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা (বিপণন) মো. নুরুল ইসলাম, বিপণন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, এমপ্লয়ী গ্রেড-৪ জোন তত্ত্বাবধায়ক (বিপণন) মো. আবু ছায়েদ ও গাজীপুর দুগ্ধ বিতরণকারী রিকশা ভ্যানচালক সমবায় সমিতির ম্যানেজার মো. ইউসুফ।
জুলফিকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শিগগিরই মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হবে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক কামরুজ্জামান জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে মোট ৮১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৯ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রূপনগর থানায় চার জনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেন প্রতিষ্ঠানের বিপণন বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল হাসান। বিভাগীয় তদন্তে ২ কোটি ৮৩ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৫ টাকা আত্মসাতের প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া যায়।
“২০১৩ সালের জুন থেকে ২০১৭ সালের নভেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালনকালে তারা এসব অর্থ আত্মসাৎ করেন বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।তবে দুদকের তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে ৮১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৯ টাকার বেশি আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।”