সোমবার পার্বত্য তিন এলাকার ২৫ উপজেলাসহ দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পার্বত্য এলাকায় ভোটের নিরাপত্তার দায়িত্বে সেনাবাহিনীকেও সম্পৃক্ত করা হচ্ছে বলে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “পার্বত্য এলাকায় শান্তিচুক্তির পক্ষে-বিপক্ষে বিবদমান গ্রুপগুলোর কারণে অশান্ত রয়েছে সেখানকার পরিস্থিতি। সেখানে সেনাবাহিনী রয়েছে। ভোটকেন্দ্র, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও ভোটারদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেনাবাহিনীও মোতায়েন থাকবে ভোটে।”
দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে উপজেলাগুলোয় প্রচার শেষ হচ্ছে শনিবার মধ্যরাতে। পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, আনসার-ভিডিপি, কোস্টগার্ড, আর্মড পুলিশ ও ব্যাটালিয়ান আনসার থাকবে নির্বাচনী এলাকার শৃঙ্খলা রক্ষায়।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, পার্বত্য এলাকায় পর্যাপ্ত সেনা সদস্য মোতায়েন রয়েছে। ভোটের দায়িত্বে তাদের রাখার বিষয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে কমিশন।
খাগড়াছড়ির আট উপজেলা, বান্দরবানের সাত উপজেলা ও রাঙ্গামাটির ১০ উপজেলায় ভোট হবে এদিন।
ভোটে কতো সংখ্যক সেনা সদস্য মোতায়েন হবে তা রিটার্নিং অফিসার আলোচনা করে ঠিক করব্নে।
১১৬ উপজেলায় ভোট সোমবার
আদালতের আদেশে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ভোট আটকে গেছে বলে ইসির সহকারী সচিব আশফাকুর রহমান জানিয়েছেন।
এর মধ্য দিয়ে ১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপের ১১৬ উপজেলায় ভোট হবে বলে জানান তিনি।