নিহত শামীমের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার রাতে খিলবাড়ীরটেক এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভাটারা থানার এসআই মিজানুর রহমান।
শামীম ‘এলিট’ নামের যে বেসরকারি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন, গ্রেপ্তার তিনজনও সেখানকার মাঝারি পর্যায়ের কর্মকর্তা।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আব্দুর রহিম (২৩), শাহিন আলম (৩৮), রাজিব (৩০) ও ফারুক (২৩)।
এসআই মিজানুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শামীমের বাবা নজরুল ইসলাম চারজনকে সন্দেহ করে যে মামলা করেছেন, তার ভিত্তিতে সোমবার রাতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। অপর সন্দেহভাজন ফারুককে মঙ্গলবার বিকালে গ্রেপ্তার করা হয়।
মিজানুর বলেন, “গ্রেপ্তাররা হত্যাকাণ্ডের সাথে আদৌ জড়িত কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। শামীমের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতেই তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
একটি মোবাইল ফোন কেনা নিয়ে শামীমের সাথে তাদের দ্বন্দ্ব ছিল উল্লেখ করলেও কি ধরনের দ্বন্দ্ব তা জানাননি তিনি।
সোমবার সকালে বারিধারায় যমুনা ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে নিরাপত্তাকর্মী শামীমের মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
বুথের সিসি ক্যামেরায় দেখা গেছে, ভোর ৬টার কিছু পর পুরো মুখে কাপড় পেঁচানো শুধু চোখ খোলা অবস্থায় একজন ঢুকে ঘুমন্ত শামীমের মাথায় হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে চলে যায়।
হত্যকারীকে মঙ্গলবার পর্যন্ত শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।.