কাঠমান্ডু পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বসন্ত বোহোরা নামের ওই নেপালি বর্তমানে আরও ১৫ জনের সঙ্গে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই ফ্লাইটের ৭১ আরোহীর মধ্যে অন্তত ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাশিতা ইন্টারন্যাশনাল ট্র্যাভেলস অ্যান্ড টুরস এর কর্মী বসন্ত জানান, তারা বিভিন্ন ট্র্যাভেল এজেন্সির মোট ১৬ জন কর্মী বাংলাদেশে এক প্রশিক্ষণ শেষে নেপালে ফিরছিলেন।
তিনি বলেন, ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস ২১১ ঢাকা থেকে রওনা হওয়ার সময় সব স্বাভাবিকই ছিল। কিন্তু ত্রিভুবনে অবতরণের আগ মুহূর্তে উড়োজাহাজ অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে।
কাঠমান্ডু পোস্ট লিখেছে, উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঠিক কী ঘটেছে তা মনে করতে পারেন না বসন্ত বোহোরা। তাকে প্রথমে সিনামঙ্গল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে এক বন্ধু তাকে নরভিক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
“আমার মাথা আর পায়ে আঘাত লেগেছে। তারপরও আমার সৌভাগ্য যে এমন ঘটনার পরও আমি বেঁচে আছি।”