বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের একজন সাবেক চেয়ারম্যান বলছেন, “পৃথিবীর কোথাও এতো ছোট্ট জায়গায় এত বিশ্ববিদ্যালয় নেই।”
এর আগে বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি করা হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বিলটি সংসদে তোলার পর তা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলে বলা হয়েছে, এই আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধ মোবাইল কোর্টে বিচার হবে।
বিলে জাতীয় বীজ বোর্ড গঠনের বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, দেশে কৃষির উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিক্রয়, মাননিয়ন্ত্রণ, আমদানি-রপ্তানি এবং কৃষক পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহের জন্য ‘দি সিড অর্ডিন্যান্স, ১৯৭৭’ রহিত করে বাংলা ভাষায় ‘বীজ আইন, ২০১৭’ প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে।