পরে বিল দুটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দিতে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
১৯৫৯ সালের ‘চিটাগং ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অর্ডিন্যান্স’ এবং ১৯৬১ সালের ‘খুলনা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অর্ডিন্যান্স’ বাতিল করে নতুন আইন করতে বিল দুটি তোলা হয়েছে।
এর আগে ১৯৭৬ সালের ‘রাজশাহী টাউন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অর্ডিন্যান্স’ বাতিল করে নতুন আইন করতে ‘রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল-২০১৮’ সংসদে পাস হয়।
গণপূর্তমন্ত্রী মোশাররফ বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ও দেওয়া সংশোধনী, জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি হয়।
সামরিক সরকারের আমলে জারি করা অধ্যাদেশ আদালতের রায়ে বাতিল হওয়ায় নতুন এই আইনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ইংরেজিতে প্রণীত অধ্যাদেশটি সংশোধন ও পরিমার্জন করে বাংলা ভাষায় প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, “রাজশাহী ও তার সন্নিহত এলাকার সমন্বয়ে একটি আধুনিক নগরী প্রতিষ্ঠার স্বার্থে উক্ত অঞ্চলের সুপরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করা যাবে।”