তৌহিদ পারভেজ বিপ্লবের কাঠ শালিক যুগলের এই ছবিটি বাংলাদেশ পর্বে প্রথম হয়েছে। তরুণ উদ্যোক্তা বিপ্লব বগুড়া ফটোগ্রাফি ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এই ছবিটি তিনি তুলেছেন হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে। এবারের প্রতিযোগিতায় বিপ্লবের আরও দুটি ছবি সেরা দশে স্থান পেয়েছে।
আলোকচিত্রী সাইফুল ইসলামের তোলা এ প্রজাপতিটির নাম ‘জুয়েল নবাব’। হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে তোলা এ ছবিটি বাংলাদেশ পর্বে দ্বিতীয় হয়েছে।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে আলোকচিত্রী সুলতান আহমেদ নিলয়ের তোলা ‘বাংলাদেশের অপরূপ রূপ’ ছবিটি। কোনো এক শীতের সকালে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ থেকে তিনি ছবিটি তুলেছিলেন।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পারিজাত শাখায় খুনসুটিরত তিনটি কাঠ শালিকের এই ছবিটি আছে চতুর্থ স্থানে। ছবিটি তুলেছেন তৌহিদ পারভেজ বিপ্লব।
প্রতিযোগিতার বাংলাদেশ পর্বের পঞ্চম স্থানে আছে আলোকচিত্রী পুলক চন্দ্র শীলের তোলা স্ত্রী বেগুনি মৌটুসির এই ছবিটি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান থেকে ছবিটি তিনি তুলেছিলেন।
বরগুনার টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য থেকে তোলা তৌহিদ পারভেজ বিপ্লবের আমুর ফ্যালকন বা আমুর শাহিন নামের এই বাজ পাখিটির ছবি আছে বাংলাদেশ পর্বের ষষ্ঠ স্থানে।
আলোকচিত্রী দিপু দত্তের তোলা ছোট মাছরাঙ্গার মাছ শিকারের এই ছবিটি আছে সপ্তম স্থানে। ছবিটি তিনি তুলেছিলেন মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান থেকে।
আলোকচিত্রী নেওয়াজ শরীফের তোলা সিলেটের গোয়াইনঘাটের রাতারগুল জলাবনে আলোছায়ার খেলার এই ছবিটি আছে অষ্টম স্থানে।
যমুনা নদীতে জেলেদের নৌকার সারির এই ছবিটি আছে দশম স্থানে। আলোকচিত্রী আশরাফুল ইসলাম শিমুল বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড় থেকে ছবিটি তুলেছেন।