কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিপাতের পর শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টার দিকে ‘ডেট্রয়েট’ খনি এলাকায় এ ধসের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
“ধসের সময় সুড়ঙ্গের ভেতর বেশ কয়েকজন খনি শ্রমিক ছিলেন, এবং তারা কেউই বের হতে পারেননি। বেশ কয়েকজন মানে, প্রায় ৫০ জন তরুণের কথা বলছি আমরা,” বলেছেন ইনিসিয়েটিভ অব সাপোর্ট অ্যান্ড সোশাল সুপারভিশন অব উইমেনের প্রেসিডেন্ট এমিলিয়ানি ইতোংগোয়া।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওতে দুর্ঘটনার পর ধসে পড়া খনিটির সুড়ঙ্গের প্রবেশমুখে কয়েকশ মানুষকে দেখা গেছে; শোনা গেছে অনেকের কান্না ও বিলাপ।
কঙ্গোর বিভিন্ন অননুমোদিত সোনার খনিতে প্রায় দুর্ঘটনার খবর শোনা যায়। গত বছরের অক্টোবরেও দেশটির অব্যবহৃত একটি সোনার খনিতে ভূমিধসের ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
২০১৯ সালের জুনে একটি তামা ও কোবাল্টের খনিতে ধসের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৪৩ জনের।