মাদ্রিদে পার্লমেন্টে এমপি’দের উদ্দেশে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। করোনাভাইরাসের লড়াইয়ে স্পেন ‘সর্বাত্মকভাবে জয়ী’ হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
স্পেনে জরুরি অবস্থার মেয়াদ ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হবে কিনা তা নিয়ে পার্লামেন্টে বিতর্ক চলছে।ধারণা করা হচ্ছে, আরো দুই সপ্তাহ মানুষকে ঘরবন্দি রাখার পদক্ষেপই সমর্থন পাবে।
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্পেনেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ১৫২,৪৪৬ জন।বৃহস্পতিবারের হিসাবে দেশটিতে মারা গেছে ১৫ হাজার ২৩৮ জন।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রীই সর্বসাম্প্রতিক ইউরোপীয় নেতা যিনি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার দিকে আগানোর ইতিবাচক বার্তা দিলেন।
লকডাউনের কারণে কতটা অর্থনৈতিক মাশুল গুণতে হবে তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে ইউরোপের অনেক দেশই এখন আগামী সপ্তাহের শুরু থেকেই কড়াকাড়ি কীভাবে শিথিল করা যায় তা নিয়ে ভাবছে।
বিধিনিষেধ তুলে নিতে সমন্বিতভাবে সম্ভাব্য একটি ‘রোডম্যাপ’ তৈরি করাই এখন ইউরোপীয় কমিশনের লক্ষ্য। যদিও মঙ্গল ও বুধবারের দীর্ঘ আলোচনার পরও ইইউ নেতারা একটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্যাকেজ নিয়ে একমত হতে পারেননি।
ফলে ইইউ অর্থমন্ত্রীরা ব্রাসেলসে আরেকটি টেলিকনফারেন্স আয়োজন করে একটি বেইলআউট পরিকল্পনা করার চেষ্টা নেবেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।