সোমবার ২০ মিনিটের মত বাদশাহর সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, তিনি (সালমান) জোরালোভাবেই খাশুগজির অন্তর্ধানের ঘটনায় কিছু জানা থাকার কথা অস্বীকার করেছেন।
“তার সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে খাশুগজি নিখোঁজ হওয়ার পেছনে দুর্বৃত্ত ঘাতকরা জড়িত থাকতে পারে...কে জানে?”, বলেন ট্রাম্প।
তিনি বলেন, “আমি সালমানকে বলেছি, বিশ্ব এদিকে নজর রাখছে। কথা বলছে। এ ঘটনার শেষ পর্যন্ত যাওয়াটা খুবই জরুরি।”
প্রায় দুই সপ্তাহ আগে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে সৌদি কনস্যুলেটে প্রবেশের পর নিখোঁজ হন খাশুগজি। তুরস্কের দাবি, খাশুগজিকে কনস্যুলেটের ভেতর নির্যাতনের পর হত্যা করে তার লাশ গুম করা হয়েছে।
রিয়াদ ওই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, কনস্যুলেটের প্রবেশের কিছুক্ষণ পর খাশুগজি সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
খাশুগজির বিষয়টি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে সৌদি বাদশাহর কথা হওয়ার আগে তার সঙ্গে তুরস্কের প্রেসিডেন্টেরও কথা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে খাশুগজির বিষয়টি নিয়ে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ প্রতিষ্ঠায়ও একমত হয়েছে সৌদি আরব এবং তুরস্ক।