০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ঘটনার সময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বক্তব্য দিচ্ছিলেন।
“পলাতক শেখ হাসিনাসহ সব খুনিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।”
“দেশে শ্রমজীবী মানুষরা শান্তিতে নেই। এখনো তাদের ন্যূনতম মজুরি আমরা আদায় করতে পারি নাই,” বলেন নজরুল ইসলাম খান।
সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন আন্দোলনকারীরা।
“জামায়াত বিএনপির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে চায়। প্রকৃত পক্ষে তারা ধর্মের নামে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করছে।”
“ইউপিডিএফ জন্মলগ্ন থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনীতির যে নোংরা কূটনীতি শুরু করেছিল। প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে শিক্ষার্থীদের অপহরণ করা হয়েছে।”
“বর্তমান সরকারের আমলে অনেক মানুষ নতুন করে বেকার হচ্ছে,” বলেন তিনি।
স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়নে দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে চাঁদপুরবাসীকে নিয়ে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।