২৭ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১
অধ্যাপক মো. আব্দুল হালিম বলেন, “বারবার শিক্ষার নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা বলে শিক্ষার্থীদের দোদুল্যমানতায় ফেলা কোনোভাবেই কাম্য নয়। আর রাজনৈতিক কারণে বারবার শিক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসাটাও অনাকাঙ্ক্ষিত।”
নবম ও দশম শ্রেণিতে উচ্চতর গণিত ও উচ্চতর বিজ্ঞান আবশ্যিক রেখে অন্যান্য বিষয় ঐচ্ছিক করে দেওয়া হবে পরবর্তী লক্ষ্য, বলেন তিনি।
ইদানিং, আমাদের পরীক্ষা, প্রতিযোগিতাগুলোকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবেই আখ্যায়িত করা হয়। ফলাফল, আসন সংখ্যা, শিক্ষার্থীদের চাহিদা— সব মিলিয়ে ‘যুদ্ধ’ না বলে উপায়ও নেই।
যে দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা ডাক্তারি নিয়ে পড়ালেখা করে ও উজ্জ্বল সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে পাশ করে, সে দেশের সচ্ছল সিংহভাগ মানুষ ভিনদেশে চিকিৎসা নিতে দৌড়ায় কোন আনন্দে?
২০১০ সাল থেকে বছরের প্রথম দিন স্কুলে স্কুলে উৎসব করে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছিল; এবার সেই বই উৎসব হবে?
“বই সংশোধন এবং পরিমার্জনের কাজ শেষ পর্যায়ে আছে। এ সংস্কারের কাজ অব্যাহত থাকবে,” বলেন তিনি।
আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জেলা ও উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে চাহিদা দাখিল করতে হবে।
ফিরবে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ। মূল্যায়ন পদ্ধতি হবে অনেকটাই জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর মত।