১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, এ মামলায় খালেদা জিয়ার কোনো ‘সংশ্লিষ্টতাই ছিল না’। কেবল ‘রাজনৈতিক কারণে’ তাকেসহ পরিবারের সদস্যদের আসামি করা হয়েছে।
২০০৪ সালের চাঁদাবাজির ঘটনা দেখিয়ে ২০০৭ সালে মামলাগুলো করেছিল তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
ছয় বছর আগে এ মামলার রায়ে ৫ বছরের সাজা হয়েছিল খালেদা জিয়ার, পরে হাই কোর্ট তা বাড়িয়ে ১০ বছর করে।
ছয় বছর আগে এ মামলার রায় হয়েছিল।
বছর খানেক আগে দুদক এ মামলা করে।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বলেছে, কোটা থাকবে কি থাকবে না, যদিও সেটা সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়, তথাপি এক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে।
আপিলকারী ও রিটকারী ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টে নয়জন আইনজীবী শুনানিতে অংশ নিয়ে মতামত দেন।
রোববার হাই কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে সব কোটা পুনর্বহালের নির্দেশ দেওয়া হয়।