২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১
বৃহস্পতিবার কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় এ লভ্যাংশ অনুমোদন দেওয়া হয়।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
“সংবাদমাধ্যমে অজ্ঞাত সিআইসি কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রকাশিত কর ফাঁকির অভিযোগ ভিত্তিহীন। কর ফাঁকি দেওয়ার কোনো প্রশ্ন তোলা অবান্তর,” বলেছে সামিট গ্রুপ।
এটিকে দেশের ‘সবচেয়ে বড়’ উৎসে কর ‘ফাঁকি’ বলছে এনবিআর; যা আদায়ে পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলছে সংস্থাটি।
আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপরিশোধিত লভ্যাংশ বিতরণে সময় দেওয়া হয়েছে এসব কোম্পানিকে।
প্রায় ১ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা মুনাফা করেছে কোম্পানিটি, যা আগের বছরে ছিল প্রায় ৭৮৩ কোটি টাকা।
অধিকাংশ শেয়ারের দর বাড়লেও মোট লেনদেন হয়েছে আগের দিনের চেয়ে কম।
কোম্পানিগুলো কতদিনের মধ্যে ঘোষিত ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের বুঝিয়ে দিবে তা জানতে চাইবে কমিশন, বলেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার মুখপাত্র।