২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২
প্রায় ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটে পড়েন মহাসড়কের ঢাকামুখি লেনের যাত্রী ও চালকরা।
ঢাকার মূল সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল ঠেকাতে ট্র্যাপার বসানো হলেও, তা কার্যকর হচ্ছে না খুব একটা। পুলিশের সামনে অনায়াসেই ফাঁদ পেরিয়ে যাচ্ছে রিকশা।
“বাড়ি যাওয়ার সময় সবাই যেভাবে স্মুদলি গেছেন, ফেরাটাও সেরকম হবে বলে আমরা আশা করছি।”
যানজট কমানো চেষ্টার অংশ হিসেবে এর আগেও বনানী-কাকলী ও বনানী কবরস্থান ক্রসিং বন্ধ করা হয়েছিল, খুলে দেওয়া হয় ৫০ দিন পর।
“যা ঘটেছে তা বিশ্বাসই হচ্ছে না। লাইফে এত নিবির্ঘ্নে ঈদযাত্রা করতে পারিনি কখনও,” বলেন এক যাত্রী।
বিকাল পর্যন্ত যমুনা সেতু পশ্চিম মহাসড়কে সিরাজগঞ্জ এলাকার কড্ডার মোড়, মুলিবাড়ি চেকপোস্ট, ঝাঐলওভার ব্রিজ, নলকা সেতু ও হাটিকুমরুল গোলচত্বরের কোথাও যানজট দেখা যায়নি।
“সড়কের বিভিন্ন মোড় বা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সেনাবাহিনী ও পুলিশের খুব উপস্থিতি দেখা গেছে। এটা প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মনে হচ্ছে।”
“রাত ৮টা থেকে গাড়ির চাপ কিছুটা কমলেও শুক্রবার ভোর থেকেই এ চাপ বেড়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।”