২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১
“পিডিবির ডেবট-ইক্যুইটি রেশিও এখন ১১১: -১১ অর্থাৎ নেগেটিভ। নিজস্ব সম্পদ দিয়ে এখন ঋণ পরিশোধের অবস্থায় তারা নেই।”
ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ আগের চেয়ে ১৭২০ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
“বাজেট বড় করলাম, কিন্তু তা ঋণ করে নিতে হচ্ছে। এতে তো খরচ বাড়বে, টাকার সরবরাহ বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না।”
নির্বাচনী বছরে গতবার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরেছিল সরকার, যা পরে নামিয়ে আনা হয়েছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশে। কিন্তু সেই লক্ষ্যেও পৌঁছানো যায়নি।
“ধনী ও গরিব সবাই একই হারে এ সুবিধা ভোগ করে বলে ভর্তুকিতে সমাজে অন্যায্যতাও তৈরি হয়”, বলেন তিনি।
ডলারের মূল্য আগের অবস্থায় থাকলে ভর্তুকি বাবদ খরচ আরও প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা কমত বলে মনে করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ শ্রেণির গ্রাহকদেরও বাড়তি মূল্য গুনতে হবে, বাকিগুলো অপরিবর্তিত।